সোমবার (১২ আগস্ট) সকালে ঈদুল আজহার নামায আদায় শেষে ডিএনসিসির ১ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাধীন উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের ২ নম্বর রোডে নির্ধারিত স্থানে নিজের পশু কোরবানি করেন তিনি।
কোরবানি শেষে আতিক বলেন, আমরা অনেক সময়ই অন্যদের অনেক কিছু বলি। কিন্তু নিজেরা করি না। তাই নিজেদেরও করতে হবে। মেয়র হিসেবে এমনটা করলাম না। বরং একজন সুনাগরিক হিসেবে, ডিএনসিসির একজন বাসিন্দা হিসেবে নির্ধারিত স্থানে কোরবানি দিয়েছি। নিজের কাছে দায়িত্ব মনে হয়েছে। আশা করি নগরবাসীরাও ডিএনসিসির নির্ধারিত স্থানে তাদের পশু কোরবানি দেবেন এবং সিটি করপোরেশনকে তার কাজে সহায়তা করবেন।
বরাবরের মতো এবারও ঈদুল আজহায় ডিএনসিসি নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি দিতে নগরবাসীদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয় সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে। নগরবাসীদের এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে পশু কোরবানির স্থান থেকে বাসিন্দাদের বাসায় বাসায় মাংস বিনামূল্যে পৌঁছে দেওয়ার ঘোষণা দেয় সিটি করপোরেশন।