পদত্যাগ করে আমি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি : সাবেক স্বাস্থ্য-ডিজি
সময়ের আলো অনলাইন
|
![]() বুধবার দুদক কার্যালয় থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। এদিন তিনি তলবি নোটিশের জবাব দিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয়ে আসেন। একটি মহল তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছে মন্তব্য করে অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, আপনারা সবাই জানেন আমি ২০১৬ সাল থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলাম। আমি লক্ষ্য করছিলাম যে, আমাকে নিয়ে অপপ্রচারের অপচেষ্টা শুরু হয়েছে। পদ আঁকড়ে রাখা আমার কাছে সম্মানের বিষয় নয়। তাই বিবেক তাড়িত হয়ে গত ২১ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করি। আজাদ বলেন, করোনাকালীন বিভিন্ন স্বাস্থ্যসামগ্রী কেনার বিষয়ে অভিযোগ ওঠায় দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করছে। সাবেক মহাপরিচালক হিসেবে আমি কী জানি তার জন্য দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা আজ আমাকে আসার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। আমি যা জানি তা তাদের বিস্তারিত বলেছি। তদন্তাধীন বিষয় সম্পর্কে এই মুহূর্তে আমার পক্ষে এর বেশি কিছু আপনাদের বলা সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, এর আগে সকাল ১০টায় কভিড সুরক্ষা সরঞ্জাম কেনায় দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদক পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলী। দলের অন্য সদস্যরা হলেন দুদকের উপ-পরিচালক নুরুল হুদা, সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান ও আতাউর রহমান।
|