এ সপ্তাহের কবিতা
|
![]() সালেহীন মুক্তাদির খোকন সোনা পড়ার ফাঁকে মনে মনে ভাবে পিচঢালা পথ শহর ছেড়ে মামার বাড়ি যাবে। মামার বাড়ি মেঠোপথে হাঁটবে খালি পায়ে দুচোখ ভরে দেখবে সবুজ মাখবে ধূলি গায়ে। পাকা ধানের মাঠে মাঠে নদীর কলতানে প্রাণ জুড়াবে পাখির ঠোঁটে কিচিরমিচির গানে। মামার বাড়ি নানা রকম পিঠেপুলি খাবে বিকেলবেলা সবুজ মাঠে খেলতে খোকন যাবে। শীতের গাঁও আহমাদ কাউসার পাখপাখালির কলরবে মুখর চারিধার শহর ছেড়ে যাই ফিরে যাই গাঁয়ে বারংবার। ছোট ছোট শিশির কণা চকচক করে ঘাসে রুপোর মতো মাকড়সার জাল বৃক্ষ-লতায় হাসে। মাঠের পরে মাঠ পেরিয়ে গাঙে ভাসাই নাও ঘুরে বেড়াই সকল ছেলে গাঁয়ের পরে গাঁও। বিশ্বকাপ ইমতিয়াজ সুলতান ইমরান ফুটবল খুব প্রিয় খেলা ভক্তের নেই শেষ বিশ্বকাপে খেলবে এবার অনেক প্রিয় দেশ। প্রিয় ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা নেইমার আর মেসি পর্তুগালের রোনালদোরও ভক্ত অনেক বেশি। বিশ্বকাপের আসর নিয়ে জমল কোলাহল সবার আশা ভালো খেলুক তাদের প্রিয় দল। কাতার-মাঠে মাথার এবং দু-পায়ের কৌশল চোখ ধাঁধানো গোল দেখাবে বিশ্বকাপ ফুটবল। ফুটবল প্রশান্ত লিটন ফুটবল ফুটবল চারদিকে রব মেতে আছে নর-নারী ছেলে বুড়ো সব। ফুটবল ফুটবল চলছে খেলা পৃথিবীটা জুড়ে দেখি জমেছে মেলা। ফুটবল ফুটবল বিশ্বকাপ কারা হবে বিজয়ী জয় করে চাপ। ফুটবল ফুটবল সবে ভালোবাসে প্রিয় দল জিতলে মন ও প্রাণ হাসে। বনের পশু রাজীব হাসান হাতির পিঠে ফড়িং নাচে হরিণ ছানা ছুটছে পাছে চিতা বাঘের ভয়ে সুযোগ পেলে হামলা করে বাঘটা বলে কয়ে। বাঘের ভয়ে দৌড়ে পালায় উল্টে পরে খালের নালায় ব্যথায় কাঁদে শেয়াল লাফিয়ে বাঘ জোরে জোরে টপকে পালায় দেয়াল। বনের সকল পাখপাখালি দিচ্ছে জোরে হাতের তালি বাঘ গিয়েছে ভেগে সকল কিছুই স্বপ্ন ছিল দেখল সবাই জেগে। ছড়া দিলাম রাসেদুল হাসান রাসেল একটি ছড়া গ্রীষ্মকে দিলাম মিষ্টি ফলের গন্ধে, একটি ছড়া বর্ষাকে দিলাম বৃষ্টি জলের ছন্দে। একটি ছড়া শরৎকে দিলাম যেন কাশফুলেরা সাদা, একটি ছড়া হেমন্তকে দিলাম হলুদ সরষে, গাঁদা। একটি ছড়া শীতকে দিলাম আসে শীতের বেলা, একটি ছড়া বসন্তকে দিলাম যেন ফুলের খেলা। |