ই-পেপার শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪

কাতারের স্টেডিয়ামে যত চমক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২২, ১:৫৬ পিএম  (ভিজিট : ১৯১)
চার বছর পর আবারও শুরু হয়ে গেছে বিশ্বকাপ ফুটবল ২০২২। এবারের আসরটির আয়োজন করেছে ১১ হাজার ৫৮১ বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যপ্রাচীয় ছোট্ট উপদ্বীপ রাষ্ট্র কাতার। বিশ্বকাপ মানেই খেলা উপভোগ করা, সবার মনোযোগও সেদিকেই বেশি থাকে। তবে এবারকার আসলে সারা বিশ্বের দর্শকদের নজর আলাদাভাবে কেড়ে নিচ্ছে কাতারের বিভিন্ন শহরে স্থাপিত আটটি স্টেডিয়ামের অত্যাধুনিক ও নান্দনিক স্থাপত্যশৈলী। পৃথিবী বিখ্যাত বেশ কয়েকটি স্থপতি ও তাদের প্রতিষ্ঠানের নাম জড়িয়ে আছে একেকটি স্টেডিয়ামের সঙ্গে। আজকের লেখাটি কাতার বিশ্বকাপের স্টেডিয়ামগুলোর স্থাপতিক বৈশিষ্ট্য ও নান্দনিক বর্ণনা নিয়ে।

বাস্তবিকই প্রতিটি স্টেডিয়াম আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর এক অনন্য উদাহরণ। এর মধ্যে কিছু স্টেডিয়াম এবং এর অংশবিশেষ পরবর্তীতে ভেঙে ফেলা হবে, যার অংশবিশেষ কোনো উন্নয়নশীল দেশে ক্রীড়াক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য প্রদান করার পরিকল্পনা রয়েছে। এই আটটি দৃষ্টিনন্দন স্টেডিয়ামের নকশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বিশ্ববিখ্যাত স্থপতি যাহা হাদিদের প্রতিষ্ঠান যাহা হাদিদ আর্কিটেক্টস, নরম্যান ফস্টারের প্রতিষ্ঠান ফস্টার + পার্টনারস, এইসিওএমের নাম উল্লেখযোগ্য। 

ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম অস্থায়ী ভেন্যুটি স্থাপিত হয়েছে দোহায়, যার অন্যতম প্রধান নির্মাণসামগ্রী হলো ৯৭৪টি শিপিং কন্টেইনার, যেগুলো পরবর্তীতে অন্য কাজে ব্যবহার করা হবে। এ ছাড়াও অন্য স্টেডিয়ামগুলোর ক্ষেত্রেও সিট, স্টেডিয়ামের ছাদের অংশবিশেষ অন্য কাজে পুনঃব্যবহারের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। স্টেডিয়ামগুলো নকশার ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধবতার বিষয়সমূহের দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে। যদিও কাতার বিশ্বকাপে স্টেডিয়ামসমূহ নির্মাণকে কেন্দ্র করে বেশ কিছু বিতর্ক ও অভিযোগ সামনে এসেছে। যার মধ্যে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক অভিবাসী শ্রমিকদের দিয়ে মানহীন পরিবেশে কাজ করতে বাধ্য করা একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ। এতসব অভিযোগের মধ্যেও ফিফা ২০২২ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ কাতার স্টেডিয়ামগুলোর স্থাপত্যে একদিকে যেমন নান্দনিকতার প্রকাশ ঘটিয়েছে তেমনি আছে সবুজ স্থাপত্য বা গ্রিন আর্কিটেকচার এবং সাসটেইনেবল ডিজাইন বা টেকসই নকশার একটি যুগোপযোগী সংমিশ্রণ। এবার এই আটটি ভিন্নধর্মী স্টেডিয়ামের স্থাপত্য ও অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে একটু জেনে নেওয়া যাক।

বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে এই আল বায়েত স্টেডিয়ামে। দুই লাখ বর্গমিটারের এ স্টেডিয়ামটি দেখতে অনেকটা বিশালাকার একটি তাঁবুর মতো। মূলত কাতারের যাযাবর জনগোষ্ঠী ‘বায়েত আল শাহ’ এ ধরনের তাঁবু ব্যবহার করে থাকে। কালো ও সাদা ডোরাকাটা দাগগুলো মূলত তাঁবুগুলোকে একটি আরেকটি থেকে আলাদা করে রাখে। এটি কাতারের একটি স্বতন্ত্র ঐতিহ্য যা একেবারে প্রবেশমুখেই দর্শকদের নজর কেড়ে নিয়েছে। আল বায়েত স্টেডিয়ামটি নকশার ক্ষেত্রে সাসটেইনাবিলিটিকে সর্বাগ্রে স্থান দেওয়া হয়েছে। স্টেডিয়ামের ক্যানোপি বা ওপরের অংশটি যা ছাউনি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে তা বিশ্বকাপ পরবর্তী সময়ে সরিয়ে ফেলা হবে এবং সিটগুলোও পুনরায় ভিন্ন কোনো কাজে ব্যবহার করা হবে। ৬০ হাজার আসনবিশিষ্ট এ অত্যাধুনিক স্টেডিয়ামটি নকশার কাজে ছিলেন দার আল হান্দাশাহ ও তার প্রতিষ্ঠান। ২০১৫তে এর নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল এবং ২০১৮ এর শেষদিকে তা সমাপ্ত হয়।

৮০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন লুসাইল স্টেডিয়ামটি দেখতে অনেকটা একটি গোল পাত্র বা বোলের মতো। এর নকশার অনুপ্রেরণা মূলত এসেছে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী হাতের তৈরি পাত্রের আকার থেকে। বাইরে সোনালি ইস্পাতের ফ্রেমে যে আলোর বর্ণিলছটা দেখায়, তার সঙ্গে এই হস্তশিল্পে তৈরি প্রাচীন বাটির আকৃতিটি সমগ্র আরব ও ইসলামিক সভ্যতার উত্থানের গৌরবকে প্রকাশ করছে যেন। এর সোনালি বহিরাবরণ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিবর্ণ হবে এবং সহস্র বছরের পুরোনো ধাতব হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির প্রতিলিপিকে জীবন্ত করে তুলবে। পুরো স্টেডিয়ামটি অসংখ্য কেবল মেমব্রেইন বা ইস্পাত তারের ঝিল্লি দিয়ে তৈরি। ডায়মন্ড আকৃতির এ ঝিল্লিগুলোই মূলত স্টেডিয়ামটির কাঠামোকে ধরে রেখেছে।

লুসাইল স্টেডিয়াম কাতারের নতুন শহর নর্থ দোহায় অবস্থিত এবং এটি কাতারের জাতীয় স্টেডিয়াম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। স্টেডিয়ামটি এইচবিকে কন্ট্রাকটিং (ঐইক) এবং চায়না রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (ঈজঈঈ) দ্বারা যৌথ উদ্যোগে নির্মিত এবং ফস্টার + পার্টনারস এবং পপুলাসের স্থাপত্য নকশার সঙ্গে যুক্ত। ২০১৫তে এর নির্মাণকাজ শুরু হয়ে ২০১৮তে সমাপ্ত হয়েছে। বিশাল এ স্টেডিয়ামটিতেই অনুষ্ঠিত হবে ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ এর ফাইনাল ম্যাচটি।

আহমাদ বিন আলি স্টেডিয়ামটি আল রাইয়ান স্টেডিয়াম নামেই বেশি পরিচিত। মূলত ২০১৫ সালে পুরোনো এই স্টেডিয়ামটি ভেঙেই নতুন করে আহমাদ বিন আলি স্টেডিয়ামটি নির্মিত হয়েছে। নির্মাণকাজের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত সামগ্রীগুলোর একটা বড় অংশ, প্রায় আশিভাগই এসেছে পুরোনো স্টেডিয়াম থেকে। আশপাশের গাছগুলোও খুব যত্নসহকারে সংরক্ষণ করা হয়েছে। ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এ স্টেডিয়ামটি বিডিপি প্যাটার্ন ও র‌্যাম্বোল প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ডিজাইন করা হয়েছে। এই স্থাপনাটি ও আশপাশের ভবনগুলোর নকশা মূলত স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য প্রকাশ করে। এর জটিল জ্যামিতিক নকশা ও সম্মুখভাগের স্বতন্ত্র ডিজাইন মরু অঞ্চলের ছোট ছোট টিলা বেষ্টিত মালভূমির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্কৃতির রূপ ফুটিয়ে তোলে। এ স্টেডিয়ামটি পরিবেশবান্ধব, যা দর্শকদের একটি স্বস্তিদায়ক পরিবেশ থেকে ঘুরিয়ে আনবে।

আল জানৌব স্টেডিয়ামটি নকশা শেষে বিখ্যাত স্থপতি যাহা হাদিদ বলেছিলেন, ‘এ স্টেডিয়ামের নকশাটি একটি নতুন প্রান্তিকের স্থাপত্য কর্ম যা একটি বর্ধিত শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য একটি সামাজিক বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে। এমনকি যেকোনো বিশ্বকাপ বা অন্য যেকোনো উৎসবের সময় ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি, পেশা ও মানুষের মিলনস্থল হিসেবে কাজ করবে।’ বলাবাহুল্য এ স্টেডিয়ামের নকশার কাজে জড়িত ছিল যাহা হাদিদ আর্কিটেক্টস এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান ছিল এইসিওএম। ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এ স্টেডিয়ামের সিট সংখ্যা পরবর্তীতে কমিয়ে ফেলা হবে এবং বাতিলকৃত সিটগুলো অন্য কোনো ক্রীড়া কর্মকাণ্ডের কাজে পুনঃব্যবহার করা হবে। আল জানৌব স্টেডিয়াম কাতারের সর্ব দক্ষিণের শহর আল ওয়াকারাহতে অবস্থিত। স্টেডিয়ামটি দেখতে অনেকটা ফুলে ওঠা পালের মতো। মূলত এটি কাতার অঞ্চলের ধৌ নৌকার পালের আদলে নকশা করা হয়েছে। আল ওয়াকারাহ অঞ্চলের অতীতের সঙ্গে জড়িয়ে আছে মাছ ধরা ও মুক্তা আহরণের মতো কর্মযজ্ঞ। স্টেডিয়ামটির বক্রাকৃতির ছাদ ও বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য দর্শকদের একটি জাহাজের মাঝে অবস্থানের অনুভূতি দেয়।

ফুটবল ছাড়াও ভেন্যুটি খেলাধুলা এবং অবকাশ যাপনের সুবিধাসহ জমকালো পার্কল্যান্ড দ্বারা বেষ্টিত যা আগামী বছরের জন্য সমগ্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষকে আকৃষ্ট করবে।

আল থুমানা স্টেডিয়ামের অভিনব আকৃতিটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিফলন। এর বৃত্তাকার আকৃতিটি সমগ্র আরব অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী টুপি গাহফিয়া এর আদলে তৈরি।

এই স্টেডিয়ামটি সবুজ এলাকায় সেচের জন্য পুনর্ব্যবহৃত জল ব্যবহার করে, এভাবে একটি প্রচলিত স্টেডিয়ামের তুলনায় ৪০ শতাংশ কম জল খরচ করে। পার্ক এলাকার ৫০ হাজার বর্গমিটার এলাকাও নকশার মধ্যে একত্রিত করা হয়েছে, ল্যান্ডস্কেপের ৮৪ শতাংশজুড়ে দেশীয় গাছ ব্যবহার করা হয়েছে।

স্টেডিয়ামটি কাতারের আল থুমানায় হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে অবস্থিত। এর নকশা করেছেন আরব ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরোর প্রধান স্থপতি ইব্রাহিম জাইদাহী এবং ২০২১ সালে কাতারের আল জাবের ইঞ্জিনিয়ারিং এবং তুরস্কের টেকফেন কনস্ট্রাকশন দ্বারা এর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়। স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতা ৪০ হাজার জন। বিশ্বকাপের পর স্টেডিয়ামের অর্ধেক আসন সরিয়ে অন্য দেশকে দিয়ে দেওয়া হবে।

এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামটি কাতার ফাউন্ডেশনের এডুকেশন সিটি আল রাইয়ান, কাতারে অবস্থিত। ৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এ স্টেডিয়ামের কাটিং-এজ ডিজাইন ঐতিহ্যবাহী ইসলামিক স্থাপত্যকে অনুসরণ করে করা হয়েছে, যার মূল কনসেপ্ট এসেছে স্থপতি ফেনউইক ইরিবারেন ও স্থপতি আরুপের কাছ থেকে।

স্টেডিয়ামটির বাইরের দিকের ত্রিভুজগুলো হীরার মতো জ্যামিতিক নিদর্শন তৈরি করে যা সূর্য আকাশজুড়ে চলার সঙ্গে সঙ্গে জ্বলজ্বল করে। ডিজিটাল লাইট শোয়ের আয়োজন রাতে সম্মুখভাগকে আলোকিত করে, যা দর্শদের জন্য একটি চমকপ্রদ অভিজ্ঞতা। ২০১৬ সালে বিডিপি প্যাটার্ন নামক প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেওয়া হয় স্টেডিয়ামটির নকশার কাজের জন্য। একই সঙ্গে ব্যুরো হ্যাপোল্ড ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান পায় নির্মাণকার্য সম্পাদনের নিয়োগ।

খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম ঐতিহাসিক কাতার ফুটবল স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ উপলক্ষে রেনোভেট করা হয়েছে। দোহায় অবস্থিত এ স্টেডিয়ামটি ন্যাশনাল স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত, যা ১৯৭৬ সালে স্থপতি দার আল হান্দাশাহ কর্তৃক নকশা করা হয়। পূর্বে একবার ২০০৫ সালে এটি সংস্কার ও বর্ধিত করা হয়। ২০০৬ সালে এখানে এশিয়ান গেমস অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়াও আরও কিছু ক্রীড়া আসরের আয়োজনও এখানে করা হয়েছিল।

৪০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এ স্টেডিয়ামটিতে একটি অত্যাধুনিক বায়ু শীতলীকরণ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে যা অভ্যন্তরীণ পরিবেশকে দর্শক ও খেলোয়াড় উভয়ের জন্যই আরামদায়ক রাখতে সক্ষম। এই শীতলীকরণের সব উপকরণ ও অনুসঙ্গ কাতারেই তৈরি করা হয়েছে। বলা হয়ে থাকে এটি একটি পরিবেশবান্ধব এয়ার কুলিং প্রক্রিয়া। দর্শকদের বসার জায়গাটি একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার ছাদ দ্বারা ঢাকা হয়েছে, এটিকে সুইপিং আর্ক রুফ বলা হয়। এই বিশেষ প্রক্রিয়ার ছাদটির কাঠামো ধরে রেখেছে বৃত্তাকার বা সার্কুলার বিম। নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীর এ স্টেডিয়ামটিও দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করছে।

স্টেডিয়াম ৯৭৪ নামটাই চমকপ্রদ! জেনে নেওয়া যাক এমন নামের পেছনের কারণ কী? মূলত ৯৭৪টি রি-সাইকেল্ড শিপিং কন্টেইনার হলো এ স্টেডিয়াম তৈরির মূল নির্মাণসামগ্রী। সঙ্গে ছিল মডিউলার স্টিল। মানে বিশেষভাবে তৈরি স্টিলের কলাম, বিম যা অনেক বড় বড় স্প্যান/বিঘত সম্পন্ন স্পেস তৈরিতে কাজে লাগে। ফেনউইক ইরিবারেন এই স্টেডিয়ামের নকশা প্রণয়নের কাজ করেছেন। মূলত এই স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজের মাধ্যমে কাতারের সাশ্রয়ী ও টেকসই স্টেডিয়াম স্থাপত্য নির্মাণের প্রতিশ্রুতিকেই বাস্তবে রূপান্তরিত করেছে।

লেখক: স্থপতি ও নগরবিদ




সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: কমলেশ রায়, আমিন মোহাম্মদ মিডিয়া কমিউনিকেশন লিমিটেড এর পক্ষে প্রকাশক গাজী আহমেদ উল্লাহ
নাসির ট্রেড সেন্টার, ৮৯, বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়ক (সোনারগাঁও রোড), বাংলামোটর, ঢাকা।

ফোন : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৬৮-৭৪, ফ্যাক্স : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৭৫ | ই-মেইল : shomoyeralo@gmail.com
close