ই-পেপার শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডার রাজনীতি
প্রকাশ: শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:২৫ এএম আপডেট: ০২.১২.২০২২ ১০:২৭ এএম  (ভিজিট : ৫০৫)
জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের উদ্যোগে ২০০৭ সালের দিকে ভারত, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা এবং জাপান-এই চারটি দেশ নিয়ে গঠন করা হয়। এটি 
প্রাথমিকভাবে সক্রিয় না থাকলেও খুব সাম্প্রতিক সময়ে ২০১৭ সালে এটিকে নতুন করে আবার সক্রিয় করার চেষ্টা করা হয়। 

এই কোয়াডের একটা বড় লক্ষ্য হচ্ছে মূলত চীন। চীনের সামরিক, অর্থনৈতিক ব্যাপারে এক ধরনের লাগাম টেনে ধরা আসলে এই কোয়াডের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বলে বিশেষজ্ঞরা বলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে তার গঠনের পর থেকে ঠিক যে মাত্রায় এবং আঙ্গিকে নানাবিধ ঝঞ্ঝা ও বিরুদ্ধ স্রোত সামলে সামলে সামনের দিকে এগোতে হয়েছে তার পুরো পথ ছিল দলটির বিরুদ্ধে আসা নানা ধরনের মিথ্যাচার বা প্রপাগান্ডা। 

স্বাধীনতা-পূর্বের কিছু প্রপাগান্ডা এই স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে এমনভাবে এই জনপদে থেকে যায়, যেখানে একটি সময় পর্যন্ত সাধারণ জনতার মধ্যে এসব প্রপাগান্ডার রেশ নানাভাবেই রয়ে গিয়েছিল। ’৭০-এর নির্বাচন পাকিস্তানি জান্তাদের বানানো লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডারের (এলএফও) বেঁধে দেওয়া কাঠামো ধরেই হয়েছিল এবং সেই সময় নির্বাচনি প্রচার-প্রচারণায় মুসলিম লীগ, পিডিবির মতো দলগুলো নিজেদের নির্বাচনি প্রচার-প্রচারণার থেকেও যা করে তা হচ্ছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে জনতার কাছে মিথ্যাচার। আওয়ামী লীগ মূলত ‘ভারতের দালাল’ এই প্রপাগান্ডা সে সময় থেকেই মূলত শুরু হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পিতা একাত্তরের রাজাকার ফজলুল কাদের চৌধুরী (ফকা চৌ) সেই সময় নির্বাচনি ভাষণগুলোতে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানাবিধ সাম্প্রদায়িক উসকানি দেওয়া অব্যাহত রাখে।

মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ‘ভারতঘেঁষা’ কিংবা ‘ভারত আনুগত্যের’ প্রপাগান্ডা বোধকরি এই দেশের ইতিহাস সচেতন মানুষেরা জানেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বরং এসব রাজাকার, আলবদর, আল শামসরা বলে বেড়াত ভারতের চর কিংবা ইসলামের দুশমন হিসেবে। ’৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও দুটি আসনে হেরে যায় এবং প্রায় শতকরা ২৮ ভাগ ভোটও কিন্তু আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যায়। এই প্রশ্ন এখানে করাটাই যৌক্তিক যে, ’৭০-এর নির্বাচনে এই ২৮ ভাগ ভোটারের মুক্তিযুদ্ধ কিংবা মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী ভূমিকা কী? উত্তরে বলা যায় একাত্তরের গণহত্যা থেকে শুরু করে, অধুনা গঠিত বাংলাদেশবিরোধী রাজনীতি মূলত এই ভাগের মধ্য থেকেই শুরু হয়। আওয়ামী লীগকে এই প্রপাগান্ডা সরিয়ে রাজনীতি করতে হয়। 

গত ১১ জুন ২০২২ তারিখে, গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবসে দলের কেন্দ্রীয় এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাতে এলে তাদের প্রতি তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে সব সময় উজানে নাও ঠেলে চলতে হয়েছে। যতবার গ্রেফতার হয়েছি ততবারই নেতাকর্মীদের উদ্দেশে চিঠি দিয়েছি। চিঠির মাধ্যমে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছি। দেশবাসীকে চিঠি দিয়েছি।’

মুক্তিযুদ্ধের ঠিক পরপর খোদ বঙ্গবন্ধুকে এমন প্রপাগান্ডা দুই হাতে সরিয়ে দিয়ে এগোতে হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল ব্যাংক ডাকাতি করেছেন, বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর ডালিমের স্ত্রীকে বাসা থেকে উঠিয়ে নিয়ে এসেছেন, বঙ্গবন্ধু সুইজারল্যান্ডে টাকা পাচার করেছেন, বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে ২৫ বছরের গোলামি চুক্তি করেছেন এসব উল্লেখযোগ্য কুরুচিপূর্ণ প্রপাগান্ডাকে বঙ্গবন্ধুর আমলে যেমন মোকাবিলা করতে হয়েছে, ঠিক তেমনি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর একটা দীর্ঘ সময় এসব মিথ্যা রাজনীতির বোঝা আওয়ামী লীগকে বয়ে বেড়াতে হয়েছে।

১৯৮১-পরবর্তী সময় বর্তমানের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন এই দেশে রাজনীতি করতে এলেন তখনই সেই পুরোনো প্রপাগান্ডা নতুনভাবে আবার সামনে চলে এলো। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মসজিদে উলুধ্বনি শোনা যাবে, দেশ ভারতের কাছে বিক্রি করে দেবে কিংবা ভারতের একটি অঙ্গরাজ্যে বাংলাদেশ পরিণত হবে-এই ধরনের প্রপাগান্ডা আশির দশকে বাজারে চাউর হতে শুরু করে। আশির দশকের এসব প্রপাগান্ডা এই বিংশ শতাব্দীর এই পর্যায়ে এসেও আসলে থেমে যায়নি বরং এটির সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত হয়েছে নতুন প্রপাগান্ডা আর আঙ্গিক। পাঠকদের কাছে একটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে আমি জিজ্ঞেস করতে চাই, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ব্যতীত আর কোনো রাজনৈতিক দল রয়েছে কি না যাদেরকে একটি দল হিসেবে কিংবা ন্যূনতম ব্যক্তি হিসেবে মিথ্যা প্রপাগান্ডার শিকার হয়ে দশকের পর দশক রাজনীতি করতে হয়েছে? এর সহজ উত্তর হচ্ছে, ‘না হয়নি’। একমাত্র এবং একমাত্র বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকেই এসব মিথ্যচারারের রাজনীতি সরিয়ে তারপর জনতার জন্য রাজনীতি করতে হয়েছে। ফলে আওয়ামী লীগের জন্য তার পথটা সব সময় সরল বা কেবল আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক বিষয়াদির সঙ্গেই যে লড়তে হয়েছে এটা বলা যায় না। আওয়ামী লীগকে বরাবর যুদ্ধ করতে হয়েছে দুটি যুদ্ধ ক্ষেত্রে। (১) তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রপাগান্ডার বিরুদ্ধে (২) রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সঙ্গে চলমান রাজনৈতিক বিষয়াদি নিয়ে।

আমি যদি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বর্তমানে চালু থাকা প্রপাগান্ডাগুলোর দিকে নজর দিই তাহলে একটি লক্ষ করার মতো প্রপাগান্ডা হচ্ছে, ‘বাংলাদেশ চায়না বেল্টের ভেতর ঢুকে গেছে’, ভারতের সঙ্গে আর সেই সখ্য নেই। প্রপাগান্ডা যারা ছড়ান তারা ঠিক কী বিশেষ উপায়ে আওয়ামী লীগকে ভারত থেকে চীনে স্থানান্তর করেছেন, এটি আমার বোধগম্য নয়। তবে দেশ একবার ভারতের কাছে বিক্রি করার পরে, (যেটা তারা নিয়মিত দাবি করতেন) সেটি আবার চীনের কাছে কীভাবে চলে এলো কিংবা সে অবস্থা থেকে আমরা বের হয়ে এলাম এটি গবেষণার বিষয়।

মূলত ২০১৮ সালের নির্বাচনের ঠিক পরপরই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে এই প্রপাগান্ডাটি আমাদের সামনে এসে পড়ে এবং আওয়ামীবিরোধী শিবিরের বর্তমান যেই ‘লাইন-আপ’ তারা এই চৈনিক প্রপাগান্ডাটির ব্যাপারে ব্যাপক মরিয়া হয়ে পেছনে লেগেছে। মাঝে আরেকবার শোনা গিয়েছিল বাংলাদেশ আসলে চীন নয়, ‘রাশিয়ান ব্লকে’ যোগ দিয়েছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, যখনই বাংলাদেশে কোনো বড়সড় বিনিয়োগ হচ্ছে কিংবা বড় প্রজেক্টগুলোর ব্যাপারে সরকার চুক্তি স্বাক্ষর করছে কিংবা সামনে এগোচ্ছে, তখন সেই বিনিয়োগকারী দেশ বা প্রতিষ্ঠান যেই দেশের কাঠামোতে বিদ্যমান ঠিক সেই সেই দেশের ব্লগে বাংলাদেশকে ফেলা হচ্ছে। ফলে ভারত ছেড়ে ‘চায়না বেল্ট’ বা ‘রাশিয়া ব্লকের’ এই গুঞ্জন এখন বাজারের চালু গুঞ্জনের একটি।

এসব চায়না আর রাশিয়া ব্লকের প্রপাগান্ডা যখন চলছে তখন সেই একই সঙ্গে চাউর করা হচ্ছে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের ফাটল ধরেছে এবং মার্কিন নীতি বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পরিবর্তিত হচ্ছে। অবশ্য প্রতিটি প্রপাগান্ডার একটি শুরুর সূত্র থাকে আর সেই সূত্রটা মূলত শুরু হয়েছে ‘কোয়াড’ ইস্যু নিয়ে। 

জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের উদ্যোগে ২০০৭ সালের দিকে ভারত, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা এবং জাপান-এই চারটি দেশ নিয়ে গঠন করা হয়। এটি প্রাথমিকভাবে সক্রিয় না থাকলেও খুব সাম্প্রতিক সময়ে ২০১৭ সালে এটিকে নতুন করে আবার সক্রিয় করার চেষ্টা করা হয়। এই কোয়াডের একটা বড় লক্ষ্য হচ্ছে মূলত চীন। চীনের সামরিক, অর্থনৈতিক ব্যাপারে এক ধরনের লাগাম টেনে ধরা আসলে এই কোয়াডের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বলে বিশেষজ্ঞরা বলেন। শুরুতে যদি বলা হয়েছিল যে, প্রশান্ত মহাসাগরে অবাধ নৌ-চলাচল ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য কোয়াডের সূচনা কিন্তু সামগ্রিক ঘটনা মূলত চীনকে প্রতিহত করার ব্যাপারেই নির্দেশ করে। বাংলাদেশকে কোয়াডে যুক্ত করার ব্যাপারে মার্কিন ও ভারতের যে অব্যাহত চাপ এবং এর বিরুদ্ধে চীনের যে প্রকাশ্য আপত্তি তা যখন সবার সামনে আসে এবং এই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ যখন পূর্ণ নিরপেক্ষ অবস্থানে চলে যায় তখনই মূলত এই ‘চায়না ব্লকে বাংলাদেশ ঢুকে গেছে’ প্রপাগান্ডাটি হালে বাতাস পায়। 

কোয়াড কিংবা চায়না ব্লক কিংবা রাশিয়া ব্লকের এসব প্রপাগান্ডা আসলে এই লেখার মূল বিষয় নয়। এর প্রত্যেকটি এসেছে প্রসঙ্গত। কিন্তু যেটি দেখার বিষয় সেটি হচ্ছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে যখন রাজনীতি করতে হচ্ছে তখন সেটি চেনা রাজনৈতিক কাঠামোতে হচ্ছে না। চেনা রাজনৈতিক কাঠামো যদি হয় বাংলাদেশের অভ্যন্তরের রাজনীতি এবং সেটিকে উপজীব্য করে সেগুলো উত্তরণের চেষ্টা করে সামনে এগোনোর, তবে আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে তা ছিল বরাবরই অনুপস্থিত। আওয়ামী লীগকে প্রতিটি সময় প্রমাণ দিতে হয়েছে বাংলাদেশ তার নিজস্ব বলয়ে রয়েছে কিংবা ব্লকেই রয়েছে কিংবা তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া মিথ্যাচারগুলোর ভিত্তি নেই। এসব প্রপাগান্ডা ছাপিয়ে সমান্তরালভাবে দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এই দলটিকে অগ্রসর হতে হচ্ছে।

সাম্প্রতিক সময়ের আরও কিছু প্রপাগান্ডার দিকে যদি আমরা চোখ দিই, দেখতে পাই বাংলাদেশ নাকি শ্রীলঙ্কা হয়ে গেছে কিংবা যাচ্ছে। অথবা দেশে ডলার নেই। ব্যাংকে টাকা নেই। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অবস্থা আশঙ্কাজনক। একটি জলজ্যান্ত দেশকে মিথ্যাচারের মাধ্যমে ‘শ্রীলঙ্কা বানিয়ে’ ফেলছে এবং জনতার একটা অংশ সেটি বিশ্বাস করছে কিংবা ‘ব্যাংকে অর্থ নেই সব গায়েব হয়ে গেছে’ প্রপাগান্ডাগুলোকেই আসলে এখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে প্রতিহত করতে হচ্ছে। একটি গুজব বা মিথ্যাচার যায় তো আরেকটি আসে। এই যে মিথ্যাচারের রাজনীতি কিংবা এই যে এই প্রপাগান্ডার রাজনীতি, এগুলোর শেষ কোথায়? বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে একবার অভিযোগ তোলা হলো যে তিনি নাকি দেশ থেকে টাকা নিয়ে সুইস ব্যাংকে রেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পরে দেখা গেল একজন অত্যন্ত সহজ আর আটপৌরে জীবনযাপন করা সাধারণ প্রেসিডেন্টের বাসা। প্রমাণিত হলো সুইস ব্যাংকের অর্থের বিষয়টা নির্জলা মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছু নয়। মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামালের বিরুদ্ধে নোংরা মিথ্যাচার ছিল বঙ্গবন্ধুর খুনি ডালিমের স্ত্রীকে নাকি অপহরণ করেছিল, এই বলে। অথচ খোদ খুনি ডালিম তার ‘যা দেখেছি, যা বলেছি, যা করেছি’ গ্রন্থে সেই ঘটনা বলতে সম্পূর্ণ অন্য একটি ঘটনার সূত্রপাত করেন যেখানে মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামালের চিহ্ন নেই।

এভাবেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে শুরু থেকে আজ অবধি এমন অজস্র মিথ্যাচারের কালিমা এসেছে কিন্তু তাকে যুদ্ধ করে জয় করতে হয়েছে। কিন্তু প্রশ্নটি আসলে এখানে নয়। প্রশ্নটি হচ্ছে, এই প্রপাগান্ডা রাজনীতিতে যারা সক্রিয় তাদের ব্যাপারে সাধারণ জনতার ভূমিকা আসলে কী? তাদের দায়বদ্ধতার কথা কি আমরা কখনো বলেছি? এই যে চিলে কান নিয়ে গেছে বলে চিৎকার আর চিলের পেছনে দৌড়ানো, এখন কি সময় আসেনি জনতা নিজেদের কানে হাত দিয়ে পরীক্ষা করে দেখার জন্য কানটি কানের জায়গাতেই রয়ে গেছে কি না? এসব প্রপাগান্ডা রুখে দেওয়ার ব্যাপারে জনতার দায়ের এই অনুচ্চারিত বিষয়াদিও উচ্চারিত হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।

লেখক: ব্যারিস্টার ও সলিসিটার




সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: কমলেশ রায়, আমিন মোহাম্মদ মিডিয়া কমিউনিকেশন লিমিটেড এর পক্ষে প্রকাশক গাজী আহমেদ উল্লাহ
নাসির ট্রেড সেন্টার, ৮৯, বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়ক (সোনারগাঁও রোড), বাংলামোটর, ঢাকা।

ফোন : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৬৮-৭৪, ফ্যাক্স : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৭৫ | ই-মেইল : shomoyeralo@gmail.com
close