প্রকাশ: শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:০০ এএম (ভিজিট : ১৯৮)
১৯৭০ সালে গঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি ছিল উত্তর কোরিয়ার একটি গোপন সংস্থা। ঠিক কী উদ্দেশ্য নিয়ে এটা গঠিত হয় তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।
তবে এই সংস্থাটিকে পৃথিবীর অনেক বড় বড় অপরাধের সঙ্গে জড়িত বলে ধরা হয় এবং এই কাজগুলো সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানেই করা হয়। সুপার ডলারের নাম অনেকেই শুনেছেন। এগুলো হচ্ছে আমেরিকান ডলারের নকল ভার্সন অথবা জাল ডলার যেটি পৃথিবীর সব গোয়েন্দা সংস্থা অথবা আমেরিকার মতো দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিষয় হলো, এগুলো ছিল মূল ডলারের মতোই উন্নতমানের কটনÑ লিনেন বেন্ড দিয়ে তৈরি এবং আমেরিকার মুদ্রার অনেক সিকিউরিটি ফিচার এখানে হুবহু তৈরি করা হয়েছিল।
এই পুরো ব্যাপারটার জন্য রুম ৩৯-এর দিকেই আঙুল তোলা হয়েছিল সরাসরি।
বিভিন্ন রকমের নিষিদ্ধ অস্ত্র কেনাবেচা এবং সুইস ব্যাংকের কিছু অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পুরো পৃথিবীতে ইন্স্যুরেন্স ফ্রডের জন্য এই সংস্থাটিকেই দায়ী করা হয়। এমননিতে উত্তর কোরিয়া ‘নিষিদ্ধ’ দেশ। আর সেখানকার রুম নাম্বার ৩৯ এ ঢোকাতো অসম্ভব ব্যাপার। সেখানে কি হয় তা জানার অধিকার সে দেশের অধিবাসীদেরও নেই।