ই-পেপার মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গার্মেন্টসে অস্থিরতা উদ্ভট দাবিতে
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪:২০ এএম আপডেট: ০৫.০৯.২০২৪ ৭:৫২ এএম  (ভিজিট : ১৩৬৬)
দেশের প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাক শিল্পের অস্থিরতা থামছে না, বরং বেড়েই চলেছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন কারখানায় ছড়িয়ে পড়ছে শ্রমিক আন্দোলন। ফলে মালিকরা কারখানা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। বুধবার পর্যন্ত শতাধিক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, উদ্ভট সব দাবির আড়ালে শ্রমিকদের উসকে দিয়ে একটি বিশেষ শ্রেণি গার্মেন্টস খাতকে অস্থিতিশীল করে তুলছে।

জানা গেছে, কোনো রকম ইন্টারভিউ ছাড়া সবাইকে চাকরি দেওয়া, নারী শ্রমিক বেশি নিয়োগ না দিয়ে পুরুষ শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া, উৎসব ছুটি ১২ দিন, চাকরির ছয় মাস হলেই উৎসব ভাতা প্রদান, হাজিরা বোনাস ১ হাজার টাকা, টিফিন বিল-নাইট বিল প্রদান, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট দেওয়া-এ রকম প্রায় দুই ডজন দাবি তুলেছেন গার্মেন্টস শ্রমিকরা। মূলত এসব দাবিকে সামনে রেখে গাজীপুর, আশুলিয়া, সাভার, টঙ্গী এসব এলাকার ঝুট ব্যবসায়ী, চাঁদাবাজরা শ্রমিকদের উসকে দিচ্ছে। আর অন্তরালে থেকে তাদের নিয়ন্ত্রণ করছে ওইসব এলাকার অনেক আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানেও তাদের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মিলেছে।

শ্রমিক আন্দোলনে উসকানি দিচ্ছে এ রকম বেশ কয়েকজন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও যুবলীগ নেতার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ এসেছে সময়ের আলোর হাতে। যেমন জামগড়া গ্রামের মো. বকুল ভূঁইয়ার পুত্র মো. রনি ভূঁইয়া, একই গ্রামের আহসানুল্লাহ ভূঁইয়ার পুত্র মো. রিফাত ভূঁইয়া, নরসিংহপুর গ্রামের সোনা মিয়ার পুত্র মো. রাজন ভূঁইয়া, বেরন ছয়তলা গ্রামের মৃত আবুল সরকারের পুত্র মো. সোহেল সরকার এবং কান্দাইল গ্রামের মো. ওহাব মিয়ার পুত্র মো. হাসান মিয়া। এদের প্রত্যেকেই শ্রমিক অসন্তোষের সঙ্গে যুক্ত এবং প্রত্যেকেই স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মী।

শিল্প মালিক ও শ্রমিক নেতারাও মনে করছেন-চলমান শ্রমিক আন্দোলনে সাধারণ শ্রমিকদের অংশগ্রহণ কম, বহিরাগত সন্ত্রাসীরাও কারখানায় হামলা চালাচ্ছে এবং অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। এমন মন্তব্য করে শ্রমিক নেতা ও বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি তৌহিদুর রহমান সময়ের আলোকে বলেন, ‘চলমান আন্দোলনে সাধারণ শ্রমিকদের অংশগ্রহণ নেই। হেলমেট পরা এবং জ্যাকেট পরা বাইরের সন্ত্রাসীরা কারখানায় কারখানায় হামলা চালাচ্ছে। বিভিন্ন উদ্ভট দাবির আড়ালে শ্রমিকদের উসকে দিচ্ছে তারা। এ সময় এমন এমন দাবি তারা নিয়ে এসেছে-যা দেশের গার্মেন্টস শিল্পের ইতিহাসে কখনো এ ধরনের দাবি তোলা হয়নি। এসব দাবি সংবলিত লিফলেট তারা শ্রমিকদের মাঝে বিতরণ করছেন এবং দাবি আদায়ে আন্দোলনে নামার জন্য চাপ দিচ্ছে। যারা এসব করছে তাদের মধ্যে অনেকেই একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী বলেও আমাদের কাছে তথ্য আসছে। এতেই বোঝা যাচ্ছে দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতেই একটি মহল গার্মেন্টস শিল্পকে বেছে নিয়েছে।’

আর শিল্প মালিকরা মনে করছেন, শ্রমিক আন্দোলনের পেছনে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের লোকদের ইন্ধন রয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম সময়ের আলোকে বলেন, ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে এবং হাজারো ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে নতুনভাবে দেশের মানুষ যে স্বাধীনতা এনেছে তা ভণ্ডুল করতে নানাভাবে চক্রান্ত হচ্ছে। এর আগেও বিভিন্নভাবে ক্যু-ঘটানোর চেষ্টা হতে দেখেছি। এখন আবার দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন তৈরি পোশাক শিল্পে অস্থিরতা সৃষ্টি করে হয়তো নতুনভাবে কিছু ঘটানোর চেষ্টা হচ্ছে। আড়ালে থেকে বা পেছন থেকে অবশ্যই কোনো পক্ষের ইন্ধন রয়েছে বলে আমরা মনে করছি। আড়ালে কারা রয়েছে তাদের খুঁজে বের করার জন্য যারা কারখানায় হামলা চালাচ্ছে তাদের ধরে রিমান্ডে নিলেই বের হয়ে আসবে বলে আমরা মনে করছি। একই সঙ্গে সরকার সেটি করবে বলে আমার বিশ্বাস।

উদ্ভট যত দাবি : চলমান আন্দোলনে কথিত শ্রমিকরা প্রায় দুই ডজন উদ্ভট দাবি সামনে এনেছেন। তারা যেসব দাবি তুলছে তা অতীতে কখনো দেখা যায়নি। তাদের দাবির মধ্যে আছে-কোনো রকম ইন্টারভিউ ছাড়া যারা চাকরির জন্য আসবে তাদের সবাইকে চাকরি দেওয়া, নারী শ্রমিক বেশি নিয়োগ না দিয়ে পুরুষ শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া, উৎসব ছুটি ১২ দিন, চাকরির ছয় মাস হলেই উৎসব ভাতা প্রদান, হাজিরা বোনাস ১ হাজার টাকা, টিফিন বিল-নাইট বিল প্রদান, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট দেওয়া, চারগুণ ওভারটাইম দিতে হবে, ছুটিতে থাকলেও হাজিরা বোনাস দিতে হবে, বেতন ২৫ হাজার টাকা করতে হবে, ৫ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে বেতন দিতে হবে, এক বছরের ছুটির টাকা দিতে হবে, ১৫ মিনিট বিলম্ব হলেও হাজিরা বোনাস কাটা যাবে না, চাকরি থেকে বাদ দিলে ৩ মাস ১৩ দিনের বেতন দিতে হবে, স্টাফদের বোনাস ও হাজিরা টাকা দিতে হবে।

‘বাংলাদেশ বেকার সংগঠন’ নামে লিফলেট : গার্মেন্টস শিল্প এলাকায় ‘বাংলাদেশ বেকার সংগঠন’ নামের একটি সংগঠনের বিভিন্ন দাবি সংবলিত একটি বিশেষ লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। এতে সাতটি দাবি তুলে ধরা হয়েছে। তাদের দাবিগুলোর মধ্যে আছে-এই সংগঠনের সব কর্মীকে চাকরি দিতে হবে, সংগঠন থেকে প্রতি মাসে সর্বনিম্ন ১০০ জনকে চাকরি দিতে হবে, সব অদক্ষ কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে নিয়োগ দিতে হবে, গার্মেন্টস শ্রমিকদের সঙ্গে ভালো আচরণ করতে হবে, শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ নারী এবং ৫০ শতাংশ পুরুষ নিয়োগ দিতে হবে, প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে বেতন দিতে হবে এবং এই সংগঠনের সব কর্মীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

গাজীপুরে ৬০ কারখানা ছুটি : গাজীপুর প্রতিনিধি মো. মিলটন খন্দকার জানান, চাকরি পুনর্বহালসহ বিভিন্ন দাবিতে গাজীপুরের বিভিন্ন স্থানে পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেছে। বিক্ষোভ চলাকালে শ্রমিকদের অবরোধে বুধবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে। এ সময় বিক্ষোভকারী শ্রমিকরা নগরীর চান্দনা চৌরাস্তা, চৌধুরী বাড়ী, ভোগড়া বাইপাস, ছয়দানা হারিকেন, কাশিমপুর ও টঙ্গীতে বেশ কয়েকটি কারখানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ভাঙচুর করে।

একই দিন সকালে টঙ্গী, চান্দনা চৌরাস্তা, সাইনবোর্ড, জিরানী বাজার, কোনাবাড়ী, বাসন, বাঘেরবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় শ্রমিকরা বিক্ষোভ শুরু করে। শ্রমিক অসন্তোষের কারণে বুধবার গাজীপুরে ৬০টি কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর শিল্প পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান আহম্মেদ।

শ্রমিক নেতা আরমান হোসাইন বলেন, বাংলাদেশ বেকার সংগঠনের কর্মীদের সঙ্গে গত মঙ্গলবার আমরা আলোচনা করেছি। বুধবার থেকে তাদের কোনো কর্মসূচি থাকার কথা ছিল না। তারপরও সকালে কয়েকশ লোক ভোগড়া বাইপাসে একত্র হয়ে আন্দোলনে নামে।

গাজীপুর শিল্প পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান আহম্মেদ জানান, সকাল থেকে কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠানে আন্দোলন করছিল শ্রমিকরা। কারখানা কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। পরে শ্রমিকরা মহাসড়ক ছেড়ে চলে যায়। বিক্ষোভ চলাকালে টঙ্গীতে ইস্টওয়েস্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, কাশিমপুরে গ্রামীণ টেক্স, ডরিন গার্মেন্টস ও নরভান গার্মেন্টস কারখানায় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ভাঙচুর চালায়।

আশুলিয়ায় অর্ধশত কারখানায় ছুটি : আশুলিয়া প্রতিনিধি রাকিব হাসান জিল্লু জানান, চাকরিপ্রত্যাশী ও পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভের মুখে শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার অর্ধশতাধিক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার সকাল ১০টার দিকে আব্দুল্লাহপুর-বাইপাইল ও নবীনগর চন্দ্রা সড়কের ঘুরে দেখা যায়, কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হলে বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নেয় শ্রমিকরা।

শিল্প পুলিশ-১-এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম বলেন, শ্রমিকদের বিক্ষোভের মুখে বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কের জিরাবো এলাকা পর্যন্ত সড়কের উভয় পাশে হামীম, শারমীনসহ অন্তত ৫০টি কারখানা ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ : শ্রীপুর প্রতিনিধি মেহেদী হাসান লিটন জানান, গাজীপুরের শ্রীপুরের ধনুয়া এলাকায় আর এ কে সিরামিকস টাইলস অ্যান্ড স্যানিটারি প্লানের শ্রমিকরা গত বছরের ইনক্রিমেন্ট এবং ভারতীয় কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কর অবরোধ করে কারখানার শ্রমিকরা।

বুধবার ভোর ৫টা থেকে শ্রমিকরা প্রথমে কারখানার মূল গেটে অবস্থান করে। পরে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে দুই পাশে বেশ কয়েক কিলোমিটারজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।

আজ সব কারখানা খোলা থাকবে : আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে সহায়তার আশ্বাস পাওয়ায় আজ তৈরি পোশাক কারখানা খোলা থাকবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএর সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। বিশৃঙ্খলা হবে না-এমন আশ্বাস পাওয়ার পর আমরা কারখানা খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও শিল্প পুলিশ নিজেদের মতো করে পরিকল্পনা করছে। তিনি আরও বলেন, বিক্ষোভের কারণে বুধবার ১৬৭ কারখানা ছুটি হয়ে গেছে। কয়েকটি কারখানায় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।

রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএর কার্যালয়ে বুধবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নতুন সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম এ কথাগুলো বলেন।

নেতারা এই আন্দোলনের প্রকৃতিটা নিজেরাও বুঝে উঠতে পারছেন না। কারণ, এখানে কোনো নির্দিষ্ট দাবি উঠে আসছে না। কোনো নির্দিষ্ট দফা পাওয়া যাচ্ছে না। শ্রম উপদেষ্টা বলেন, যারা সাধারণত শ্রমিক আন্দোলনগুলো করে থাকেন, তারাও সেখানে সেভাবে সক্রিয় নেই। বহিরাগত লোকজনের আধিক্য দেখা যাচ্ছে। কিছু কিছু জায়গায় মালিকপক্ষ বেতন দিতে দেরি করছেন, এ জন্য আন্দোলন হচ্ছে। কয়েকটি স্পেসিফিক ফ্যাক্টরি আছে সেখানে মালিকপক্ষ পালিয়ে গেছেন। সেখানে কিছুটা অসন্তোষ হয়েছে। সেগুলো আমরা অ্যাড্রেস করছি, সেগুলোর জন্য সরকার সফট লোন ঘোষণা দিয়েছে। সেটির পরিধি আরও বৃদ্ধি করা হবে।

বেকার যুব সংঘ নামে যারা কখনো শ্রম এরিয়ার মধ্যে আন্দোলন করেনি, এমন সব জায়গায় গাড়ি ভাঙচুরের মতো ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, শ্রমিক নেতারাই তাকে বললেন যে, তারা সেখানে হেঁটে এসেছেন এবং তারা দেখেছেন যে হেলমেট ও হাফপ্যান্ট পরা যারা টোকাই, বিভিন্ন প্রোগ্রামের জন্য টাকা দিয়ে যাদের ভাড়া করা হয়, তাদের সেখানে দেখা গেছে। শ্রম উপদেষ্টা বলেন, স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগও আছে কিছু জায়গায়। কিছু স্থানীয় বিএনপি নেতাও রয়েছেন বলে সংশ্লিষ্টতা পেয়েছি। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হচ্ছে তারা যাতে তাদের নিভৃত রাখেন।

পুলিশের ইমেজ ফেরাতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, আমার কাছে এমন কিছু নেই যে, আমি এক দিনেই তাদের ইমেজ ফিরিয়ে আনব। তবে ধীরে ধীরে পুলিশের ইমেজ ফিরে আসছে। আমাকে সময় দিতে হবে, এক দিনে তো আর কিছু করা যাবে না।


সময়ের আলো/আরএস/ 




https://www.shomoyeralo.com/ad/1698385080Google-News-Update.jpg

সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: কমলেশ রায়, আমিন মোহাম্মদ মিডিয়া কমিউনিকেশন লিমিটেড এর পক্ষে প্রকাশক গাজী আহমেদ উল্লাহ
নাসির ট্রেড সেন্টার, ৮৯, বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়ক (সোনারগাঁও রোড), বাংলামোটর, ঢাকা।

ফোন : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৬৮-৭৪, ফ্যাক্স : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৭৫ | ই-মেইল : shomoyeralo@gmail.com
close