ই-পেপার বুধবার ১ মে ২০২৪
বুধবার ১ মে ২০২৪

কৌতুক
প্রকাশ: শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:০০ এএম  (ভিজিট : ৯১০)
পাকিস্তানি সেনা : স্যার, মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের ঘিরে ফেলেছে। আমরা কি এখন দৌড়ে পালাব?
পাকিস্তানি অফিসার : কী দরকার মরার আগে দৌড়ে ক্লান্ত হওয়ার?

কমান্ডার : উফ! মুক্তিবাহিনীর বিচ্ছুগুলো আমাদের ঘোল খাইয়ে ছাড়ল। রাগে মাথায় আগুন ধরে যাচ্ছে।
পাকিস্তানি সেনা : তাই তো বলি স্যার, গোবর পোড়া গন্ধ আসছে কোত্থেকে!

পাকিস্তানি সেনাদের প্রশিক্ষণ চলছিল। এক সদস্য প্রশিক্ষককে প্রশ্ন করলেন, স্যার, আমরা আজ রাইফেল চালানো বাদ দিয়ে দৌড়ানো শিখছি কেন?
প্রশিক্ষক বললেন, গত কয়েক দিনে তোমাদের রাইফেল চালনা দেখে মনে হয়েছে, দৌড় দেওয়া শেখাটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ!

যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপারে পাকিস্তানি আর্মির এক অফিসার জেনারেলকে জানাচ্ছেন, আমরা খুবই বীরত্বের সাথে লড়েছি। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের খবর হলো আমরা আমাদের তিনজন বীরকে হারিয়েছি।
অফিসার জেনারেলের ঘর থেকে বেরিয়ে এলে সেই আর্মি অফিসারের অধীনে যুদ্ধ করেছে এমন এক সৈনিক কাঁচুমাচু হয়ে সামনে এসে দাঁড়াল।
অফিসার বলল, কী? কিছু বলবে?
মাথা চুলকে সৈনিকটি বলল, স্যার, কতজনে একজন হয়?
৫.
মুক্তিযুদ্ধের সময় তরুণ এক পাকিস্তানি পাইলটকে তার প্রশিক্ষক শিখিয়ে দিচ্ছিলেন, কী করে যুদ্ধবিমান উড্ডয়ন করতে হয়, কী করে মিসাইল ছুড়তে হয়, কীভাবে রাডার ফাঁকি দিতে হয় ইত্যাদি।
তরুণ পাইলট : কিন্তু স্যার, আমি ল্যান্ড করব কীভাবে?
প্রশিক্ষক : ও নিয়ে তোমাকে চিন্তা করতে হবে না। ওটা বাংলাদেশি গেরিলারাই করিয়ে নেবে...

৬.
জেনারেল ইয়াহিয়া রাগান্বিত হয়ে এক সেনাকে বরখাস্ত করে দিয়ে বললেন, আমি নিশ্চিত আর্মি থেকে বরখাস্ত হওয়ার পর তুমি আমার মৃত্যু কামনা করবে, যাতে করে তুমি আমার কবরের ওপর থুথু নিক্ষেপ করতে পার।
সৈন্যটি বলল, না স্যার। বরখাস্ত হওয়ার পরও আমি আর লাইনে দাঁড়াতে চাই না।

৭.
পাকিস্তানি এক ক্যাপ্টেন প্রায় নাচতে নাচতে এসে জেনারেলকে বললেন, স্যার, আমি এইমাত্র এমন একটা জিনিস আবিষ্কার করেছি, যা ৫০ জন মুক্তিসেনার সঙ্গে লড়তে সক্ষম।
জেনারেল : কী সেটা?
ক্যাপ্টেন : ২০০ জন পাকসেনা।

৮.
পাকিস্তানি অফিসার : আমার কমান্ড মানতে হবে, নইলে গুলি করে ঘিলু বের করে ফেলব!
পাকিস্তানি সেনা : তাই করেন স্যার। ঘিলু ছাড়াও তো পাকিস্তানি আর্মিতে কাজ করা যায়।

৯.
পাকিস্তানি সেনা : দোস্ত, আমার মনে হয় একটা চশমা নিতে হবে। আমি তো কোনো মুক্তিযোদ্ধা দেখতে পাচ্ছি না।
মুক্তিযোদ্ধা : ঠিক বলেছিস, তোর চশমা লাগবে। তোর দোস্ত এখানে নেই। তুই এখন মুক্তিবাহিনীর ঘাঁটিতে।

১০.
পাকিস্তানি কমান্ডার : মার্চ অন!
পাকিস্তানি সেনা : স্যার, সামনে মুক্তিযোদ্ধারা ওঁৎ পেতে আছে। এগিয়ে যেতে ভয় করছে।
পাকিস্তানি কমান্ডার : ভয় লাগলে আমার মতো চোখ বন্ধ করে এগিয়ে যাও।

১১.
পাকিস্তানি সৈন্য : মে আই কাম ইন, স্যার?
পাকিস্তানি অফিসার : ওয়েট প্লিজ।
পাকিস্তানি সৈন্য : নাইনটি ফোর কেজি, স্যার।


 
 




সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: কমলেশ রায়, আমিন মোহাম্মদ মিডিয়া কমিউনিকেশন লিমিটেড এর পক্ষে প্রকাশক গাজী আহমেদ উল্লাহ
নাসির ট্রেড সেন্টার, ৮৯, বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়ক (সোনারগাঁও রোড), বাংলামোটর, ঢাকা।

ফোন : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৬৮-৭৪, ফ্যাক্স : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৭৫ | ই-মেইল : shomoyeralo@gmail.com
close